অবহেলায় পড়ে আছে মাথিনের প্রেমের সাক্ষী
প্রেমের এক উজ্জ্বল নিদর্শন কক্সবাজারের টেকনাফের ঐতিহাসিক মাথিনের কূপ। জমিদার কন্যা মাথিন ও পুলিশ কর্মকর্তা ধীরাজের প্রেমের স্মৃতি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে কূপটি। প্রেমের এ নিদর্শন দেখতে প্রতিবছর সেখানে ভিড় করেন হাজারো দেশি-বিদেশি পর্যটক।
বিংশ শতাব্দির শেষভাগে টেকনাফে তখন একটি মাত্র পাতকুয়ো। পাড়ার অন্য মেয়েদের সঙ্গে পানি নিতে আসতো রাখাইন জমিদার কন্যা চতুর্দশী মাথিন। সেখানেই প্রেমে পড়ে যান বাঙালি পুলিশ অফিসার ধীরাজ ভট্টাচার্যের।
বাবার অসুস্থতার খবর পেয়ে ধীরাজ চলে যান কলকাতায়। আর ভালবাসার মানুষটার কোন খোঁজ না পেয়ে শোকে অনিদ্রা আর অনাহারে নিজকে তীলে তীলে শেষ করে দেন মাথিন। পরবর্তীতে ধীরাজ চট্টোপাধ্যায় নিজের আত্মজীবনী ‘যখন পুলিশ ছিলাম’ গ্রন্থে তুলে ধরেন এই গল্প।
সেই প্রেমের সাক্ষী হয়ে আজো টিকে আছে মাথিনের কূপ। ভালোবাসার এই নিদর্শন দেখতে প্রতিদিনই ভিড় জমান দর্শণার্থীরা।
ধীরাজের একটি ভাস্কর্য রাখা হয়েছে মাথিনের কূপের পাশে। তবে তেমন কোন স্মৃতিচিহ্ন নেই মাথিনের।
বিংশ শতাব্দির শেষভাগে টেকনাফে তখন একটি মাত্র পাতকুয়ো। পাড়ার অন্য মেয়েদের সঙ্গে পানি নিতে আসতো রাখাইন জমিদার কন্যা চতুর্দশী মাথিন। সেখানেই প্রেমে পড়ে যান বাঙালি পুলিশ অফিসার ধীরাজ ভট্টাচার্যের।
বাবার অসুস্থতার খবর পেয়ে ধীরাজ চলে যান কলকাতায়। আর ভালবাসার মানুষটার কোন খোঁজ না পেয়ে শোকে অনিদ্রা আর অনাহারে নিজকে তীলে তীলে শেষ করে দেন মাথিন। পরবর্তীতে ধীরাজ চট্টোপাধ্যায় নিজের আত্মজীবনী ‘যখন পুলিশ ছিলাম’ গ্রন্থে তুলে ধরেন এই গল্প।
সেই প্রেমের সাক্ষী হয়ে আজো টিকে আছে মাথিনের কূপ। ভালোবাসার এই নিদর্শন দেখতে প্রতিদিনই ভিড় জমান দর্শণার্থীরা।
ধীরাজের একটি ভাস্কর্য রাখা হয়েছে মাথিনের কূপের পাশে। তবে তেমন কোন স্মৃতিচিহ্ন নেই মাথিনের।
Category
🗞
News