রাঙ্গামাটির নানিয়ারচর উপজেলার বাসিন্দা সুভানন্দ দেওয়ান। ছোটবেলায় শখের বসে শেখেন বাঁশি বাজানো। এখন এই বাঁশির সুরই তার জীবিকা নির্বাহের একমাত্র উপায়। পাহাড়ি জনপদের বিভিন্ন বাজারে ঘুরে ঘুরে বাঁশি বাজিয়ে মানুষের মন জুড়িয়ে টাকা উপার্জন করেন তিনি।
বিভিন্ন বাজরে এই বংশীবাদককের দেখা মেলে। সোমবার সকালে রাঙ্গামাটি শহরের বনরূপা বাজারে পাহাড়ি গানের তালে তোলা বাঁশির সুর আকর্ষণ করে সবার।
বিভিন্ন বাংলা ও পাহাড়ি গানের তালে সুর তোলেন সুভানন্দ। বাঁশির সুরে মুগ্ধ হয়ে বাজারে আসা অনেকে তার সামনে রাখা একটি বাটিতে টাকা দেন। এ সময় সুভানন্দের সঙ্গে কথা হয় প্রতিবেদকের।
সুভানন্দ দেওয়ান বলেন, ৮-৯ বছর বয়সে বাঁশি বাজানো শিখি। তখন এক বন্ধু বাঁশি বাজানো শিখতে আমাকে সহযোগিতা করেছিল। শখের বসেই শিখেছিলাম বাঁশি বাজানো। আমার যখন নয় বছর বয়স তখন হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ি। তখন আমার ডায়রিয়া হয়েছিল। পরে ধীরে ধীরে চোখে কম দেখতে শুরু করি। একসময় চোখের আলো নিভে যায়। বর্তমানে দু’চোখে দেখতে পাই না।
তিনি বলেন, ১০ বছর আগে এক সড়ক দুর্ঘটনায় আমার ডান পায়ে ব্যাটারিচালিত রিকশার অ্যাসিড পড়ে মাংস ঝলসে যায়। পরে চিকিৎসক আমার পা কেটে ফেলেন। চোখ এবং পা হারিয়ে একপর্যায়ে আমি অসহায় হয়ে পড়ি।
সুভানন্দ জানান, তার পরিবারে স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। ছেলে সুমন দেওয়ানের বয়স ১৫ বছর। সে নানিয়ারচরে আনারসের বাগানে কাজ করে। পাশাপাশি মেয়ে সুমনা দেওয়ান স্থানীয় প্রাইমারি স্কুলে শিশু শ্রেণিতে পড়ছে। সুভানন্দের ছোটবেলায় চোখ নষ্ট হওয়ায় পড়ালেখা করার সুযোগ হয়নি। তাই নিজের জীবনের বেদনার সুর তোলেন বাঁশিতে। বাঁশির সুরে মুগ্ধ হয়ে তাকে কিছু টাকা দেন সংগীতপ্রেমীরা। সেই টাকা দিয়েই চলে তার সংসার।
বংশীবাদক সুভানন্দ দেওয়ান বলেন, বাঁশি বাজানো শিখেছিলাম শখের বসে। এখন এটাই আমার জীবিকা। বাঁশি বাজাতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। আমি রাঙ্গামাটির নানিয়ারচর, ঘিলাছড়ি, সাপছড়ি ও বনরূপাসহ বিভিন্ন বাজারে ঘুরে ঘুরে বাঁশি বাজাই। আমার বাঁশির সুর কারও ভালো লাগলে ৫-১০ টাকা দিয়ে যায়, তা দিয়ে চলে আমার সংসার।
বিভিন্ন বাজরে এই বংশীবাদককের দেখা মেলে। সোমবার সকালে রাঙ্গামাটি শহরের বনরূপা বাজারে পাহাড়ি গানের তালে তোলা বাঁশির সুর আকর্ষণ করে সবার।
বিভিন্ন বাংলা ও পাহাড়ি গানের তালে সুর তোলেন সুভানন্দ। বাঁশির সুরে মুগ্ধ হয়ে বাজারে আসা অনেকে তার সামনে রাখা একটি বাটিতে টাকা দেন। এ সময় সুভানন্দের সঙ্গে কথা হয় প্রতিবেদকের।
সুভানন্দ দেওয়ান বলেন, ৮-৯ বছর বয়সে বাঁশি বাজানো শিখি। তখন এক বন্ধু বাঁশি বাজানো শিখতে আমাকে সহযোগিতা করেছিল। শখের বসেই শিখেছিলাম বাঁশি বাজানো। আমার যখন নয় বছর বয়স তখন হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়ি। তখন আমার ডায়রিয়া হয়েছিল। পরে ধীরে ধীরে চোখে কম দেখতে শুরু করি। একসময় চোখের আলো নিভে যায়। বর্তমানে দু’চোখে দেখতে পাই না।
তিনি বলেন, ১০ বছর আগে এক সড়ক দুর্ঘটনায় আমার ডান পায়ে ব্যাটারিচালিত রিকশার অ্যাসিড পড়ে মাংস ঝলসে যায়। পরে চিকিৎসক আমার পা কেটে ফেলেন। চোখ এবং পা হারিয়ে একপর্যায়ে আমি অসহায় হয়ে পড়ি।
সুভানন্দ জানান, তার পরিবারে স্ত্রী, এক ছেলে ও এক মেয়ে রয়েছে। ছেলে সুমন দেওয়ানের বয়স ১৫ বছর। সে নানিয়ারচরে আনারসের বাগানে কাজ করে। পাশাপাশি মেয়ে সুমনা দেওয়ান স্থানীয় প্রাইমারি স্কুলে শিশু শ্রেণিতে পড়ছে। সুভানন্দের ছোটবেলায় চোখ নষ্ট হওয়ায় পড়ালেখা করার সুযোগ হয়নি। তাই নিজের জীবনের বেদনার সুর তোলেন বাঁশিতে। বাঁশির সুরে মুগ্ধ হয়ে তাকে কিছু টাকা দেন সংগীতপ্রেমীরা। সেই টাকা দিয়েই চলে তার সংসার।
বংশীবাদক সুভানন্দ দেওয়ান বলেন, বাঁশি বাজানো শিখেছিলাম শখের বসে। এখন এটাই আমার জীবিকা। বাঁশি বাজাতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। আমি রাঙ্গামাটির নানিয়ারচর, ঘিলাছড়ি, সাপছড়ি ও বনরূপাসহ বিভিন্ন বাজারে ঘুরে ঘুরে বাঁশি বাজাই। আমার বাঁশির সুর কারও ভালো লাগলে ৫-১০ টাকা দিয়ে যায়, তা দিয়ে চলে আমার সংসার।
Category
🗞
News