Murapara part 01/Murapar jamider bari/ঐতিহ্যের সাক্ষী মুড়াপাড়া জমিদারবাড়ি/Aina shoudagor/new video#Mehadihasanvlog

  • 2 years ago
Murapara Rajbari" is one of the examples of such acts of an affluent community located in Murapara village, about 25 kilometers southeast of Dhaka on the western side of the Dhaka-Narsingdi road. The Murapara Jomidar Bari/Palace was established by the founder of the Murapara Raj family named Ramratan Banerjee. He was appointed as treasurer of the Natore estate and rose to a high position and acquired large properties by dint of his honesty. One source says it was Ramratan Banerjee who constructed the palace in 1889 but the other source says he just established the basement of the structure. It was Pratap Chandra Banarjee who left his old traditional house and made a new palace behind the old one in 1889

মুড়াপাড়া হল নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জ উপজেলার একটি ঐতিহাসিক গ্রাম ও ইউনিয়ন। শীতলক্ষ্যা নদীর কোলঘেঁষে গড়ে উঠা এ জমিদার বাড়িটির নাম করন করা হয়েছে এই গ্রামের নাম থেকে। ১৮৮৯ সালে রাম রতন ব্যানার্জী এখানে জমিদারী প্রতিষ্ঠা করেন। তিনি ছিলেন পুরান ঢাকার তাঁতী বাজারের ব্যবসায়ী। মূলত সেই জমিদারীকে প্রসারিত করেন তার ছেলে বিজয় চন্দ্র ব্যানার্জী।

মতান্তরে রামরতন ব্যানার্জি ছিলেন নাটোরের রাজার এক বিশ্বস্ত কর্মচারী।তিনি নাটোর স্টেটের কোষাধ্যক্ষ ছিলেন এবং তার সততার কারণে একটি উচ্চ পদে উন্নীত হন। কিন্তু প্রচলিত আছে, রামরতন ব্যানার্জী শুধু এই বাড়ির ভিত্তি ও কাঠামো তৈরি করেছিলেন। তার সততার পুরস্কার হিসেবে তিনি মুড়াপাড়া এলাকায় বেশকিছু জায়গির সম্পত্তি লাভ করেন। পরে ১৯০৯ সালে জগদীশ চন্দ্র ব্যানার্জি এ বাড়ির কাজ সুসম্পন্ন করেন। তিনি এ এলাকার ক্ষমতাধর জমিদার হিসেবে সুখ্যাতি অর্জন করেছিলেন। ১৯৪৭ সালে দেশভাগের সময় জগদীশ ব্যানার্জি এ দেশ ছেড়ে কলকাতায় চলে যান এবং বাড়িটি পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল। তারপর থেকে বাড়িটি পরিত্যক্ত অবস্থায় ছিল।

১৯৪৮ খ্রিস্টাব্দে তৎকালীন পাকিস্তান সরকার বাড়িটি দখল নেন ও এখানে হাসপাতাল এবং কিশোরী সংশোধন কেন্দ্রের কার্যক্রম শুরু করেন। ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে এখানে স্কুল এবং কলেজের কার্যক্রম পরিচালনা করা হত। বাংলাদেশ স্বাধীন হওয়ার পর ১৯৮৬ খ্রিস্টাব্দে বাংলাদেশ প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর বাড়িটির দায়িত্ব গ্রহণ করে সেটিকে প্রত্নতাত্ত্বিক স্থাপনা হিসেবে তালিকাভুক্ত করেন। বর্তমানে এটি মুড়াপাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ নামে পরিচিত ।

মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ির অবস্থান
প্রায় ১৭ দশমিক ৫০ একর জমির ওপর প্রতিষ্ঠিত মুড়াপাড়া জমিদার বাড়ির সদর দরজার সামনে দিয়ে বয়ে গেছে শীতলক্ষা নদী। উত্তর-দক্ষিণে লম্বা দুই তলা একটি দালানকে কেন্দ্র করে বিশাল আয়তনের এই বাড়ি। সদর দরজা দিয়ে প্রবেশ করেই বড় খোলা প্রান্তর। হাতের বামে দুটো মন্দির কক্ষ, তার পেছনেই বিশাল আম বাগান।
প্রান্তর পেরিয়ে গেলে বাঁধানো চারটি ঘাটবিশিষ্ট একটি পুকুর। পুকুরের সামনেই খোলা সবুজ মাঠ। জমিদার বাড়ির মূল ভবনের পেছনে পাকা মেঝের একটি উঠান। উঠানটি বৈশিষ্ট্যপূর্ণ। ভবনের এই অংশের পেছনেও রয়েছে আরেকটি দালান। এই জমিদার বাড়িটিতে ৯৫টি কক্ষ মধ্যে রয়েছে বেশকিছু নাচঘর, আস্তাবল, মন্দির, ভাণ্ডার এবং কাচারি ঘর। ভবনের সামনের পুকুরের বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো, পানি কম বেশি হওয়ার ব্যাপারটি ছিল শীতলক্ষার সাথে সম্পর্কিত, কারণ এই পুকুর মাটির নিচ দিয়ে নদীর সাথে সম্পর্কযুক্ত। একদিনের পিকনিকের জন্য দারুন জায়গা।

চাইলে সকাল বেলা পানাম নগর ঘুরে এখানে আসতে পারেন,অথবা সরাসরি এখানেই আসতে পারেন। কাচপুর নেমে মুড়াপাড়াগামী বেবিট্যাক্সিতে চড়ে সরাসরি এখানে এসে ম

Recommended