শেখ সাজ্জাদ: ‘জুলফিকার’ ছবির কিছু সংলাপ নিয়ে আপত্তি ছিল ‘সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশনে’র। সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশন নামের সংগঠনের আপত্তির মুখে ‘জুলফিকার’ সিনেমা থেকে বিতর্কিত অংশ বাদ দেওয়া হবে।
এবিষয়ে প্রতিশ্রুতি দিলেন কলকাতার পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়। গোটা বিষয়টায় তিনি বেশ বিরক্ত বলেই জানা যাচ্ছে
এর জন্য হস্তক্ষেপ করতে হয় বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।। মুখ্যমন্ত্রী ও সৃজিতের আশ্বাস পেয়ে ছবির কলাকুশলীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করছে না ‘সারা বাংলা সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশন’।
সম্প্রতি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ নিয়ে সিনেমাটির সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে এফআইআরের হুমকি দেয় সংগঠনটি। এরপরই মুখ্যমন্ত্রী ‘জুলফিকার’-এর পরিচালক ও প্রযোজনা সংস্থা ভেঙ্কটেশ ফিল্মসকে বিতর্কিত অংশগুলো বাদ দেওয়ার নির্দেশ দেন। এদিকে মুখ্যমন্ত্রী ও সৃজিতের আশ্বাস পেয়ে ছবির কলাকুশলীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করছে না সারা বাংলা সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশন।
এ প্রসঙ্গে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান বলেন, ‘রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, পুলিশ-প্রশাসনের থেকে আশ্বাস পেয়েছি। মুখ্যমন্ত্রী পরিচালককেও ফোন করেছিলেন। সৃজিত মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, তিনি আমাদের আপত্তির জায়গাগুলো ছবি থেকে বাদ দেবেন। তিনি আরো জানান, ‘জুলফিকার’ মুক্তির আগে সংখ্যালঘু কমিশন ও সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশনকে আলাদাভাবে দেখানো হবে।
‘সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশনে’র আপত্তি ছিল, ছবিতে গুলি চালানোর দৃশ্যে ‘আল্লাহ হাফেজ’ বলায়। সৃজিত জানান, ওই শব্দটা তিনি ছবি থেকে বাদ দিচ্ছেন। খিদিরপুর, মেটিয়াবুরুজ, গার্ডেনরিচ- এই তিনটে জায়গার নাম ছবিতে সরাসরি উল্লেখ করা হয়েছিল। এতেও আপত্তি ছিল ‘সারা বাংলা সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশন’এর। পরিচালকের কথায়, ‘সব নামই বাদ দিচ্ছি ছবি থেকে। কাল্পনিক জায়গার নাম দেওয়া হবে।’
বৃহস্পতিবার ‘ভেঙ্কটেশ ফিল্মস’, সৃজিত এবং ‘সারা বাংলা সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশন’ একটি বিবৃতি প্রকাশ করে। যেখানে বলা হয়েছে, ‘বিশেষভাবে উল্লেখ করা হচ্ছে যে, ‘জুলফিকার’ সিনেমার মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম ও মুসলিম সংস্কৃতির উপর যাতে কোনো রকম অসম্মান প্রকাশ করা না হয়, সে বিষয়ে সতর্ক থাকা হবে। আর এ জন্যই সিনেমাটি ৭ অক্টোবর মুক্তির প্রাক্কালে পুলিশ ও প্রশাসনের মধ্যস্থতায় পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু কমিশনের চেয়ারম্যান ও মুসলিম বিদ্বজ্জনদের দেখানো হবে।’
বিবৃতিতে এ-ও বলা হয়েছে, সেই সময় কোনও অংশ আপত্তিকর মনে হলে তারও আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে হবে। কবে দেখানো হবে, তা নির্ধারণ করা হয়নি।
ছবিটিতে গুলি চালানোর দৃশ্যে ‘আল্লাহ হাফেজ’ সংলাপ ছিল। নির্মাতা জানান, শব্দটি বাদ পড়ছে। এ ছাড়া আপত্তির মুখে খিদিরপুর, মেটিয়াবুরুজ, গার্ডেনরিচ নামগুলো বাদ দিয়ে কাল্পনিক কিছু স্থানের নাম যোগ করা হচ্ছে।
Category
People & Blogs
এবিষয়ে প্রতিশ্রুতি দিলেন কলকাতার পরিচালক সৃজিত মুখোপাধ্যায়। গোটা বিষয়টায় তিনি বেশ বিরক্ত বলেই জানা যাচ্ছে
এর জন্য হস্তক্ষেপ করতে হয় বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়কে।। মুখ্যমন্ত্রী ও সৃজিতের আশ্বাস পেয়ে ছবির কলাকুশলীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করছে না ‘সারা বাংলা সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশন’।
সম্প্রতি সুনির্দিষ্ট অভিযোগ নিয়ে সিনেমাটির সংশ্লিষ্টদের বিরুদ্ধে এফআইআরের হুমকি দেয় সংগঠনটি। এরপরই মুখ্যমন্ত্রী ‘জুলফিকার’-এর পরিচালক ও প্রযোজনা সংস্থা ভেঙ্কটেশ ফিল্মসকে বিতর্কিত অংশগুলো বাদ দেওয়ার নির্দেশ দেন। এদিকে মুখ্যমন্ত্রী ও সৃজিতের আশ্বাস পেয়ে ছবির কলাকুশলীর বিরুদ্ধে এফআইআর দায়ের করছে না সারা বাংলা সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশন।
এ প্রসঙ্গে সংগঠনের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ কামরুজ্জামান বলেন, ‘রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী, পুলিশ-প্রশাসনের থেকে আশ্বাস পেয়েছি। মুখ্যমন্ত্রী পরিচালককেও ফোন করেছিলেন। সৃজিত মুখোপাধ্যায় জানিয়েছেন, তিনি আমাদের আপত্তির জায়গাগুলো ছবি থেকে বাদ দেবেন। তিনি আরো জানান, ‘জুলফিকার’ মুক্তির আগে সংখ্যালঘু কমিশন ও সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশনকে আলাদাভাবে দেখানো হবে।
‘সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশনে’র আপত্তি ছিল, ছবিতে গুলি চালানোর দৃশ্যে ‘আল্লাহ হাফেজ’ বলায়। সৃজিত জানান, ওই শব্দটা তিনি ছবি থেকে বাদ দিচ্ছেন। খিদিরপুর, মেটিয়াবুরুজ, গার্ডেনরিচ- এই তিনটে জায়গার নাম ছবিতে সরাসরি উল্লেখ করা হয়েছিল। এতেও আপত্তি ছিল ‘সারা বাংলা সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশন’এর। পরিচালকের কথায়, ‘সব নামই বাদ দিচ্ছি ছবি থেকে। কাল্পনিক জায়গার নাম দেওয়া হবে।’
বৃহস্পতিবার ‘ভেঙ্কটেশ ফিল্মস’, সৃজিত এবং ‘সারা বাংলা সংখ্যালঘু যুব ফেডারেশন’ একটি বিবৃতি প্রকাশ করে। যেখানে বলা হয়েছে, ‘বিশেষভাবে উল্লেখ করা হচ্ছে যে, ‘জুলফিকার’ সিনেমার মাধ্যমে ইসলাম ধর্ম ও মুসলিম সংস্কৃতির উপর যাতে কোনো রকম অসম্মান প্রকাশ করা না হয়, সে বিষয়ে সতর্ক থাকা হবে। আর এ জন্যই সিনেমাটি ৭ অক্টোবর মুক্তির প্রাক্কালে পুলিশ ও প্রশাসনের মধ্যস্থতায় পশ্চিমবঙ্গ সংখ্যালঘু কমিশনের চেয়ারম্যান ও মুসলিম বিদ্বজ্জনদের দেখানো হবে।’
বিবৃতিতে এ-ও বলা হয়েছে, সেই সময় কোনও অংশ আপত্তিকর মনে হলে তারও আলোচনার মাধ্যমে সমাধান করতে হবে। কবে দেখানো হবে, তা নির্ধারণ করা হয়নি।
ছবিটিতে গুলি চালানোর দৃশ্যে ‘আল্লাহ হাফেজ’ সংলাপ ছিল। নির্মাতা জানান, শব্দটি বাদ পড়ছে। এ ছাড়া আপত্তির মুখে খিদিরপুর, মেটিয়াবুরুজ, গার্ডেনরিচ নামগুলো বাদ দিয়ে কাল্পনিক কিছু স্থানের নাম যোগ করা হচ্ছে।
Category
People & Blogs
Category
😹
Fun