বিডিজবস.কম সাইটটি অনলাইনে আবেদন করার ও তার জীবনবৃত্তান্ট পোস্ট করার সুযোগ দেয় চাকরি প্রার্থীদের। দেশের প্রচুর সংখ্যক প্রতিষ্ঠানের কাছ থেকে ভালো সাড়া পেয়েছে সাইটটি। এরা সাইটটির অনলাইন জব বিজ্ঞাপন সুবিধা, অনলাইন সিভি ব্যাংক এক্সেস এবং অনলাইন আবেদন প্রাপ্তি এবং প্রক্রিয়াকরণের সুযোগ গ্রহণ করেন। এখন পর্যন্ত ২৫, ০০০+ এর ও বেশি নিয়োগকর্তা ৩,৫০,০০০ এর ও বেশি পেশাজীবিকে তাদের প্রতিষ্ঠানের বিভিন্ন পর্যায়ে নিয়োগ দান করেছেন বিডিজবস.কম এর সেবা গ্রহণ করে।
ইন্টারভিউতে নার্ভাস অনুভব করাটা খুব স্বাভাবিক একটি বিষয়। চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেলে আমরা সবাই কম বেশি নার্ভাস হয়ে পড়ি। কিন্তু যিনি এই নার্ভাসনেস কাটিয়ে আত্মবিশ্বাসের সাথে ইন্টারভিউ দিতে পারবেন তার জন্য ইন্টারভিউ পরবর্তী ধাপে যাওয়াটা অনেক সহজ হয়ে যায়। ইন্টারভিউ ভীতি দূর করতে যা করা উচিত-
১. প্রস্তুতি
ইন্টারভিউতে নার্ভাস হওয়ার অন্যতম মূল কারণ হল প্রস্তুতির অভাব। যে যত প্রস্তুতি নিবে সে ততই আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবে। চাকরিপ্রার্থীকে তার শিক্ষাগত যোগ্যতা, দক্ষতার সাথে জব রোল, দায়িত্বের সামঞ্জস্য রেখে যথাযথ প্রস্তুতি নিতে হবে। এছাড়া, খুঁটিনাটি তথ্যগুলো যাতে হালনাগাদ করা থাকে সেদিকেও লক্ষ রাখতে হবে।
২. বিস্তারিত জ্ঞান
চাকরির যে পজিশনের জন্য আবেদন করেছেন তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে যেমন Job Role বা ভূমিকা, Responsibilities এমনকি কোম্পানির লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও কাজ সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
৩. পরিকল্পনা
ইন্টারভিউ এর জন্য শুরু থেকেই কিছু পরিকল্পনা করতে হবে। এতে ভোগান্তি কম হবে। কোনভাবেই শেষ মুহূর্তে এসে সিভি প্রিন্ট করা, পোশাক পরিচ্ছদ নির্বাচন করা, যাতায়াতের পরিকল্পনা করা যাবেনা। সময় নিয়ে প্রথম থেকেই এসবের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।
৪. অনুশীলন
ইন্টারভিউ সম্পর্কে খুব কম অভিজ্ঞতা থাকা ইন্টারভিউ ভীতির আরেকটি কারণ। পর্যাপ্ত অনুশীলনের মাধ্যমে জড়তা, ভীতি ও দূর্বলতাকে পাশ কাটিয়ে দক্ষতার সাথে ইন্টারভিউ দেওয়া সম্ভব। যেহেতু, ইন্টারভিউতে গৎবাঁধা মুখস্ত উত্তর দেওয়া যাবেনা সেহেতু, একটি রূপরেখা (Outline) করা যেতে পারে, যা অল্প সময়ের মধ্যে গুছিয়ে ইন্টারভিউ দিতে সহায়ক। এছাড়া পোশাক-আশাক, বাচনভঙ্গি, অঙ্গভঙ্গি, দৃষ্টি সংযোগ (Eye Contact) ইত্যাদি বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে। মক ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে অনুশীলন করে ভুল-ত্রুটিগুলো চিহ্নিত করা যায়। যদি তা সম্ভব না হয়, আয়নার সামনে দাঁড়িয়েও অনুশীলন করা যায়।
৫. নিজেকে উপস্থাপন
ইন্টারভিউতে একটি খুব জনপ্রিয় প্রশ্ন হল “নিজের সম্পর্কে বলা”। নিজের সম্পর্কে বলতে গেলে সবাই কম বেশি দ্বিধায় থাকে যে ঠিক কিভাবে বলবে। সুতরাং নিজেকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে হলে অবশ্যই সংক্ষিপ্ত আকারে অভিজ্ঞতা (যদি থাকে), শিক্ষাগত যোগ্যতা, দক্ষতা (Skills), অর্জন (Achievements), পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যক্রম (Extra Curricular Activities) ইত্যাদি আত্মবিশ্বাসের সাথে তুলে ধরতে হবে। কেননা, আপনি নিজেকে ঠিক যেভাবে উপস্থাপন করবেন ঠিক সেভাবেই আপনার সম্পর্কে তাদের ধারণা জন্ম লাভ করবে।
৬. অপ্রাসঙ্গিক ও মিথ্যা উত্তর দেওয়া থেকে বিরত থাকা
অনেকেরই কোন প্রশ্নের উত্তর জানা না থাকলে অপ্রাসঙ্গিক উত্তর দেওয়ার প্রবণতা থাকে। কিন্তু যদি কোন প্রশ্নের উত্তর জানা না থাকে তবে এমন না করে উত্তর জানা নেই তা বলতে হবে। আপনি ব্যক্তি হিসেবে যেমন তা-ই উপস্থাপন করবেন, অতিরিক্ত এবং অপ্রয়োজনীয় বা মিথ্যা তথ্য প্রদানের প্রয়োজন নেই।
৭. আত্মবিশ্বাস ও ইতিবাচকতা
অনেক প্রার্থীর ক্ষেত্রে দেখা যায় মেধা, যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও
ইন্টারভিউতে নার্ভাস অনুভব করাটা খুব স্বাভাবিক একটি বিষয়। চাকরির ইন্টারভিউ দিতে গেলে আমরা সবাই কম বেশি নার্ভাস হয়ে পড়ি। কিন্তু যিনি এই নার্ভাসনেস কাটিয়ে আত্মবিশ্বাসের সাথে ইন্টারভিউ দিতে পারবেন তার জন্য ইন্টারভিউ পরবর্তী ধাপে যাওয়াটা অনেক সহজ হয়ে যায়। ইন্টারভিউ ভীতি দূর করতে যা করা উচিত-
১. প্রস্তুতি
ইন্টারভিউতে নার্ভাস হওয়ার অন্যতম মূল কারণ হল প্রস্তুতির অভাব। যে যত প্রস্তুতি নিবে সে ততই আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠবে। চাকরিপ্রার্থীকে তার শিক্ষাগত যোগ্যতা, দক্ষতার সাথে জব রোল, দায়িত্বের সামঞ্জস্য রেখে যথাযথ প্রস্তুতি নিতে হবে। এছাড়া, খুঁটিনাটি তথ্যগুলো যাতে হালনাগাদ করা থাকে সেদিকেও লক্ষ রাখতে হবে।
২. বিস্তারিত জ্ঞান
চাকরির যে পজিশনের জন্য আবেদন করেছেন তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে হবে যেমন Job Role বা ভূমিকা, Responsibilities এমনকি কোম্পানির লক্ষ্য, উদ্দেশ্য ও কাজ সম্পর্কে ভালো ধারণা থাকতে হবে।
৩. পরিকল্পনা
ইন্টারভিউ এর জন্য শুরু থেকেই কিছু পরিকল্পনা করতে হবে। এতে ভোগান্তি কম হবে। কোনভাবেই শেষ মুহূর্তে এসে সিভি প্রিন্ট করা, পোশাক পরিচ্ছদ নির্বাচন করা, যাতায়াতের পরিকল্পনা করা যাবেনা। সময় নিয়ে প্রথম থেকেই এসবের জন্য প্রস্তুতি নিতে হবে।
৪. অনুশীলন
ইন্টারভিউ সম্পর্কে খুব কম অভিজ্ঞতা থাকা ইন্টারভিউ ভীতির আরেকটি কারণ। পর্যাপ্ত অনুশীলনের মাধ্যমে জড়তা, ভীতি ও দূর্বলতাকে পাশ কাটিয়ে দক্ষতার সাথে ইন্টারভিউ দেওয়া সম্ভব। যেহেতু, ইন্টারভিউতে গৎবাঁধা মুখস্ত উত্তর দেওয়া যাবেনা সেহেতু, একটি রূপরেখা (Outline) করা যেতে পারে, যা অল্প সময়ের মধ্যে গুছিয়ে ইন্টারভিউ দিতে সহায়ক। এছাড়া পোশাক-আশাক, বাচনভঙ্গি, অঙ্গভঙ্গি, দৃষ্টি সংযোগ (Eye Contact) ইত্যাদি বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে। মক ইন্টারভিউ এর মাধ্যমে অনুশীলন করে ভুল-ত্রুটিগুলো চিহ্নিত করা যায়। যদি তা সম্ভব না হয়, আয়নার সামনে দাঁড়িয়েও অনুশীলন করা যায়।
৫. নিজেকে উপস্থাপন
ইন্টারভিউতে একটি খুব জনপ্রিয় প্রশ্ন হল “নিজের সম্পর্কে বলা”। নিজের সম্পর্কে বলতে গেলে সবাই কম বেশি দ্বিধায় থাকে যে ঠিক কিভাবে বলবে। সুতরাং নিজেকে সঠিকভাবে উপস্থাপন করতে হলে অবশ্যই সংক্ষিপ্ত আকারে অভিজ্ঞতা (যদি থাকে), শিক্ষাগত যোগ্যতা, দক্ষতা (Skills), অর্জন (Achievements), পাঠ্যক্রম বহির্ভূত কার্যক্রম (Extra Curricular Activities) ইত্যাদি আত্মবিশ্বাসের সাথে তুলে ধরতে হবে। কেননা, আপনি নিজেকে ঠিক যেভাবে উপস্থাপন করবেন ঠিক সেভাবেই আপনার সম্পর্কে তাদের ধারণা জন্ম লাভ করবে।
৬. অপ্রাসঙ্গিক ও মিথ্যা উত্তর দেওয়া থেকে বিরত থাকা
অনেকেরই কোন প্রশ্নের উত্তর জানা না থাকলে অপ্রাসঙ্গিক উত্তর দেওয়ার প্রবণতা থাকে। কিন্তু যদি কোন প্রশ্নের উত্তর জানা না থাকে তবে এমন না করে উত্তর জানা নেই তা বলতে হবে। আপনি ব্যক্তি হিসেবে যেমন তা-ই উপস্থাপন করবেন, অতিরিক্ত এবং অপ্রয়োজনীয় বা মিথ্যা তথ্য প্রদানের প্রয়োজন নেই।
৭. আত্মবিশ্বাস ও ইতিবাচকতা
অনেক প্রার্থীর ক্ষেত্রে দেখা যায় মেধা, যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও
Category
📚
Learning