মিয়ানমার সীমান্ত অরক্ষিত হওয়ায় কক্সবাজার দিয়ে কোনভাবেই বন্ধ হচ্ছে না, ইয়াবা পাচার। বিজিবির চোখ ফাঁকি দিয়ে নানাভাবে অন্তত ২০টি পয়েন্ট দিয়ে ঢুকছে, মাদকের চালান। ছড়িয়ে পড়ছে, দেশের এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে। তালিকাভুক্ত ৭’শ ইয়াবা পাচারকারীর বেশিরভাগই এখনো ধরাছোঁয়ার বাইরে। অন্যদিকে, মাদক ব্যবসায় জড়িত আটক ব্যক্তিরা আইনের ফাঁক দিয়ে কারাগার থেকে বের হয়ে যাচ্ছে। এমন অবস্থায় জনসচেতনতা বাড়ানোর পরামর্শ বিজিবি’র।
মিয়ানমারের সঙ্গে ২’শ ৭২ কিলোমিটার সীমান্তে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে নেই, কোনো কাঁটাতারের বেড়া। নেই সীমান্ত সড়কও। ফলে পাচারকারীরা খুব সহজেই ঢুকে পড়ছে দেশে। তাই ইয়াবা পাচারের পাশাপাশি থামছে না, রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশও।
সীমান্ত এলাকায় প্রতি মুহুর্তেই চলছে তল্লাশি, সেইসঙ্গে রয়েছে আইন-শৃংখলা বাহিনীর কঠোর নজরদারি। তারপরও থেমে নেই ইয়াবা পাচার।
আইন-শৃংখলা বাহিনীর তালিকাভুক্ত ৭’শ ইয়াবা পাচারকারীর মধ্যে সাড়ে ৬শ জনই টেকনাফের বাসিন্দা।
ইয়াবাসহ চোরাচালান বন্ধ ও সীমান্তের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সীমান্তরক্ষী বাহিনী কাজ করে গেলেও আটক ব্যক্তিরা খুব দ্রুত সময়ের মধ্যেই কারাগার থেকে বের হয়ে যাচ্ছে আইনের ফাঁক দিয়ে।
মিয়ানমারের সঙ্গে ২’শ ৭২ কিলোমিটার সীমান্তে বাংলাদেশের অভ্যন্তরে নেই, কোনো কাঁটাতারের বেড়া। নেই সীমান্ত সড়কও। ফলে পাচারকারীরা খুব সহজেই ঢুকে পড়ছে দেশে। তাই ইয়াবা পাচারের পাশাপাশি থামছে না, রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশও।
সীমান্ত এলাকায় প্রতি মুহুর্তেই চলছে তল্লাশি, সেইসঙ্গে রয়েছে আইন-শৃংখলা বাহিনীর কঠোর নজরদারি। তারপরও থেমে নেই ইয়াবা পাচার।
আইন-শৃংখলা বাহিনীর তালিকাভুক্ত ৭’শ ইয়াবা পাচারকারীর মধ্যে সাড়ে ৬শ জনই টেকনাফের বাসিন্দা।
ইয়াবাসহ চোরাচালান বন্ধ ও সীমান্তের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সীমান্তরক্ষী বাহিনী কাজ করে গেলেও আটক ব্যক্তিরা খুব দ্রুত সময়ের মধ্যেই কারাগার থেকে বের হয়ে যাচ্ছে আইনের ফাঁক দিয়ে।
Category
🗞
News